রিয়েল এস্টেট সেক্টরে এক অনন্য উচ্চতায় ড. সাদী-উজ-জামান
মো. ইব্রাহীম হোসেন: দেশের স্বনামধন্য রিয়েল এস্টেস কোম্পানি নতুনধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) লায়ন ড. মো. সাদী-উজ-জামান তিনি তাঁর গবেষণা, পরিশ্রম, নিষ্ঠা, একাগ্রতা, আত্মবিশ্বাস, সততা ও মানবতার মাধ্যমে অতি স্বল্প সময়ে দেশের রিয়েল এস্টেট সেক্টরে বিশেষ অসামান্য অবদানের জন্য বিভিন্ন সংগঠন থেকে একাধিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।
সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ শীর্ষক আলোচনা ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের নানাবিধ প্রেক্ষাপটের আলোকে সফেন প্রতিষ্ঠাতা, আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের পরিচালক ও দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার সম্পাদক ড. খান আসাদুজ্জামান পিভিএমএস রচিত ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের মহাকাব্য গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসবে লায়ন ড. মো. সাদী-উজ-জামান-কে সফেন ফাউন্ডেশন কর্তৃক বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়। উক্ত সম্মাননা তুলে দেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, এমপি।
এছাড়াও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ওয়ার্ল্ড ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশনের গোল্ডেন জুবিলী অ্যাওয়ার্ড-২০২১ অর্জন, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশীর কাছ থেকে অর্থকষ্ঠ বিজনেস অ্যাওয়ার্ড-২০২০, পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান-এর কাছ থেকে আইকনিক অ্যাওয়ার্ড-২০২১, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলমের কাছ থেকে জয় বাংলা সাংস্কৃতিক পরিষদের বিজয় সম্মাননা পদক-২০২১ এবং মালদ্বীপের আর্টস, কালচারও হ্যারিটেজ মিনিস্ট্রির ও স্টেট মিনিস্টার মোহাম্মদ তৌরিক ও ডেপুটি ডিসে মিনিস্টার মোহাম্মদ ইকরামের কাছ থেকে মালদ্বীপ ইন্টারন্যাশনাল পিস অ্যাওয়ার্ড-২০২১ অর্জন করেন এবং লায়ন ড. মো. সাদী-উজ-জামান রিজিয়ন চেয়ারপার্সন অফ দ্যা কেবিনেট, লায়ন্স ক্লাবস ইন্টারন্যাশনাল (ডিস্ট্রিক- ৩১৫, এ-১) হওয়ার গৌরব অর্জন করেন।
উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশের প্রথম কোনো রিয়েল এস্টেট কোম্পানির এমডি হিসেবে লায়ন ড. মো. সাদী-উজ-জামান ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) স্ট্যান্ডিং কমিটি অন ল্যান্ড ডেভেলপারসের সদস্য।
লায়ন ড. মো. সাদী-উজ-জামান রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং সেক্টরে প্রায় ২০ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এবং দেশের প্রথম প্রফেশনাল রিয়েল এস্টেট ট্রেইনিং ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা।
নতুনধরা আবাসন প্রকল্প: পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক ছাড়পত্রপ্রাপ্ত, পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক ইআইএ অনুমোদনপ্রাপ্ত, ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ছাড়পত্রপ্রাপ্ত ও প্রতিষ্ঠিত আবাসন প্রকল্পকে শতভাগ সফলতার সাথে সম্পূর্ণরূপে টেকওভার (ক্রয়) করে বিস্ময় সৃষ্টি করা একমাত্র আবাসন কোম্পানি নতুনধরা এসেটস্ লিমিটেড।
দেশবাসীর স্বপ্নের পদ্মা সেতু সংযুক্ত ৩০০ ফিট ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সঙ্গেই গড়ে উঠছে নতুনধরা আবাসন প্রকল্প। যা নতুন প্রজন্মের নতুন পৃথিবী হিসেবে আস্থা অর্জন করেছে নতুনধরা এসেটস্ লিমিটেডের এই আবাসন প্রকল্পটি। নতুনধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক লায়ন ড. মো. সাদী-উজ-জামানের সুদক্ষ তত্ত্বাবধানে ও প্রজ্ঞাময় দিক নির্দেশনায় গড়ে উঠছে শতভাগ পরিবেশবান্ধব সুপরিকল্পিত এই আবাসন প্রকল্প।
নতুনধরা আবাসন প্রকল্পে রয়েছে ৫ কাঠা ও ৩ কাঠার প্লট। এ প্রকল্পের প্রতিটি প্লটই ‘প্রিমিয়াম প্লট’।
লায়ন ড. মো. সাদী-উজ-জামানের উদ্ভাবিত ও নামকরণকৃত বহুল সুবিধা-সংবলিত এই ‘প্রিমিয়াম প্লট’-এ থাকছে তিন দিকে খোলা জায়গা। ২টি প্রিমিয়াম প্লটের মালিকানায় গ্রাহকেরা চারদিক খোলা পাবেন এবং ৪টি প্লটের মালিকানায় মোট পাঁচ দিক খোলা পাবে। স্পেশাল ফিচারের এই প্লট তিন দিকে খোলা থাকার কারণে ফ্লোর এরিয়া রেশিওর (এফএআর) নীতি অনুযায়ী, ডেভেলপকৃত বিল্ডিংয়ের প্রতিটি ফ্লোরের আয়তন হবে তুলনামূলক অনেক বেশি।
নতুনধরায় ইতিমধ্যে ৫০০ (পাঁচ শত) প্লট প্রায় রেডি। নতুনধরা আবাসন খাতে গ্রাহকদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে প্লটের বিপরীতে মাত্র ৮০ শতাংশ টাকা পরিশোধের মাধ্যমে গ্রাহকদের প্লট রেজিস্ট্রি দিচ্ছে। অবশিষ্ট ২০ শতাংশ টাকা কিস্তিতে পরিশোধ করার সুযোগ রয়েছে।
নতুনধরা আবাসন প্রকল্পে থাকছে মসজিদ, গোল্ডেন গার্ডেন, ওপেন থিয়েটার, লেক, খেলার মাঠ, বার্ডস পার্কসহ আরো অনেক নাগরিক সুযোগ-সুবিধা।