এদিকে, প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্রে করে তিন স্থরের নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। কোটালীপাড়া উপজেলার বিভিন্ন প্রবেশদ্বারে বসানো হয়েছে চেকপোস্ট। সভাস্থলের আশপাশের এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে আট হাজার পুলিশ। এ ছাড়াও র্যাব, পুলিশ, বিজিবিসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সভাস্থলসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় টহল দিতে দেখা গেছে।
উপজেলার শুয়াগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান যজ্ঞেশ্বর বৈদ্য অনুপ বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের মায়ের মতো। তিনি আমাদেরকে মাতৃস্নেহ নিয়ে আগলে রেখেছেন। বিগত ১৪ বছরে তিনি এ উপজেলায় ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন। তার আগমনে আমরা আনন্দিত। এখানে তিনি আসবেন এবং ভাষণ দেবেন। আমরা তার আগমনের প্রতীক্ষায় আছি।
কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন শেখ বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০১৮ সালের ১২ ডিসেম্বর কোটালীপাড়া উপজেলার শেখ লুত্ফর রহমান আদর্শ সরকারি কলেজ মাঠে এক নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দিয়েছিলেন। এরপর মহামারি করোনার কারণে তিনি কোটালীপাড়ায় আসতে পারেননি। তবে তিনি প্রতিনিয়ত এখানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সাথে যোগাযোগ রেখে কোটালীপাড়াবাসীর খোঁজ-খবর নিয়েছেন।