ওজন কমাতে ম্যাজিকের মতো কাজ করে বিটের জুস
অনেক চেষ্টা করেও যারা ওজন কমাতে পারছেন না তারা নিয়মিত বিটের জুস পান করতে পারেন। এটা যেমন স্বাস্থ্যকর, তেমনি ওজন কমাতেও সহায়তা করে।
বিটের রসে ক্যালোরি কম এবং ফ্যাট, শর্করা নেই। রয়েছে ফাইবারও। দিন শুরু করার সময়ে এক গ্লাস বিট জুস তাই প্রয়োজনীয় পুষ্টি এবং শক্তির জোগান দেয়।
বিটে রয়েছে পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্কের মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ফলে ডায়াবেটিসে উপকার করে বিট।
পেটের বিভিন্ন রোগ যেমন জন্ডিস, ডায়েরিয়া ও কলেরা প্রভৃতি নিরাময়ে খুবই উপকারী বিট।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে দারুণ কার্যকরী এই বিট। কমায় অ্যানিমিয়ার সমস্যাও।
বিট ত্বক ভাল রাখতেও সাহায্য করে। ত্বকের স্বাস্থ্য ভিতর থেকে সুন্দর ও উজ্জ্বল করে।
বিটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়
ক্যানসারের মতো রোগকেও প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রয়েছে বিট।
ক্যালসিয়াম ধরে রাখতে সাহায্য করে বিট। হাড় শক্ত করতে সাহায্য করে।
বিটে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ রয়েছে, কাজেই শরীরে রক্তের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে বিট। অ্যানিমিয়া, রক্তসল্পতায় বিট খুবই উপকারী।
শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। হতাশা দূর করে, মনও ভালো রাখে।